“শরবতে বাজিমাত” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
নতুন কিছু করার জন্য সবসময় উদ্যোক্তার ওপর একটা চাপ থাকে। বলা হয়ে থাকে নতুন কিছু করতে পারলেই সাফল্য ধরা দেবে। তবে, কেবল নতুন কিছু নয়— প্রচলিত ব্যবসাকে ভিন্নভাবে করে গড়ে তােলা যায় সফল উদ্যোগ। যেমনটা করেছিলেন, ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক তিন বন্ধু রিচার্ড রীড, এডাম বেলন আর জন রাইট। ১৯৯৮ সালে তারা মাত্র ৫০০ পাউন্ড হাতে নিয়ে ইনােসেন্ট নামের এক কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। ইউরােপের ১৩টি দেশে এখন ইনােসেন্ট বিক্রয় হয়। কোম্পানির বাজার দর মাত্র ১০ কোটি পাউন্ড (এক হাজার কোটি টাকার বেশি) এর ৯০ ভাগের বেশি ওরা বিক্রি করে দিয়েছে। কোকাকোলা কোম্পানির কাছে! প্রত্যেকে এখন প্রশান্ত মহাসাগরে ব্যক্তিগত দ্বীপের মালিক। তারা তাদের কোম্পানি গড়ে তােলার অভিজ্ঞতা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন একটি বইতে। ব্রিটিশদের সঙ্গে আমাদের মান-মানসিকতা ও সিস্টেমের অনেক মিল। সেজন্য দেখা যায়, আমাদের দেশের উদ্যোক্তাদের মতাে তিন বন্ধু রাস্তাতে ঘুরেছেন মাসের পর মাস। এসএমই বান্ধব ব্যাংকিং নীতিমালা থাকা সত্ত্বেও কোনাে একটি ব্যাংক তাদের ফুটো কানাকড়িও দেয়নি। সবাই সারাক্ষণ তাদের কানের কাছে ঘ্যান ঘ্যান করেছে “তােমাদের পদ্ধতিতে শরবত বানালে, তােমরা দেউলিয়া হয়ে যাবে। এই ভাবে হয় না।” হাজার হাজার ‘না’ কেমন করে অতিক্রম করেছেন এই তিন বন্ধু? কেমন করে শরবত তাদের আর্থিক মুক্তির পথ খুলে দিয়েছে? কেমন করে বিনা পুজিতে তারা মার্কেটিং করেছেন? কোন বুদ্ধিতে একটার পর একটা দেশে ব্যবসা বাড়িয়েছেন আবার নিজেদের প্রতিষ্ঠা গড়ে তুলেছেন একটি চমৎকার সংস্কৃতি। এসব প্রশ্নের জবাব খোজা হয়েছে এই বইতে।
নতুন কিছু করার জন্য সবসময় উদ্যোক্তার ওপর একটা চাপ থাকে। বলা হয়ে থাকে নতুন কিছু করতে পারলেই সাফল্য ধরা দেবে। তবে, কেবল নতুন কিছু নয়— প্রচলিত ব্যবসাকে ভিন্নভাবে করে গড়ে তােলা যায় সফল উদ্যোগ। যেমনটা করেছিলেন, ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক তিন বন্ধু রিচার্ড রীড, এডাম বেলন আর জন রাইট। ১৯৯৮ সালে তারা মাত্র ৫০০ পাউন্ড হাতে নিয়ে ইনােসেন্ট নামের এক কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। ইউরােপের ১৩টি দেশে এখন ইনােসেন্ট বিক্রয় হয়। কোম্পানির বাজার দর মাত্র ১০ কোটি পাউন্ড (এক হাজার কোটি টাকার বেশি) এর ৯০ ভাগের বেশি ওরা বিক্রি করে দিয়েছে। কোকাকোলা কোম্পানির কাছে! প্রত্যেকে এখন প্রশান্ত মহাসাগরে ব্যক্তিগত দ্বীপের মালিক। তারা তাদের কোম্পানি গড়ে তােলার অভিজ্ঞতা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন একটি বইতে। ব্রিটিশদের সঙ্গে আমাদের মান-মানসিকতা ও সিস্টেমের অনেক মিল। সেজন্য দেখা যায়, আমাদের দেশের উদ্যোক্তাদের মতাে তিন বন্ধু রাস্তাতে ঘুরেছেন মাসের পর মাস। এসএমই বান্ধব ব্যাংকিং নীতিমালা থাকা সত্ত্বেও কোনাে একটি ব্যাংক তাদের ফুটো কানাকড়িও দেয়নি। সবাই সারাক্ষণ তাদের কানের কাছে ঘ্যান ঘ্যান করেছে “তােমাদের পদ্ধতিতে শরবত বানালে, তােমরা দেউলিয়া হয়ে যাবে। এই ভাবে হয় না।” হাজার হাজার ‘না’ কেমন করে অতিক্রম করেছেন এই তিন বন্ধু? কেমন করে শরবত তাদের আর্থিক মুক্তির পথ খুলে দিয়েছে? কেমন করে বিনা পুজিতে তারা মার্কেটিং করেছেন? কোন বুদ্ধিতে একটার পর একটা দেশে ব্যবসা বাড়িয়েছেন আবার নিজেদের প্রতিষ্ঠা গড়ে তুলেছেন একটি চমৎকার সংস্কৃতি। এসব প্রশ্নের জবাব খোজা হয়েছে এই বইতে।
Reviews
There are no reviews yet.