“ক্যামেরা কৌশল” বইটির ভূমিকা থেকে নেয়াঃ
বর্তমানে আমাদের দেশে ভিডিও এবং চলচ্চিত্রে চিত্রগ্রাহক-পরিচালক হিসেবে যারা কাজ করছেন, তাদের অধিকাংশেরই এ বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই। ওস্তাদের সাথে থেকে দেখে দেখে শিখেছেন। অনেকেই ভালাে কাজও করছেন। কিন্তু অনেক বিষয়েই তাদের ধারণা স্বচ্ছ নয়। এদের মধ্যে অনেককেই দেখেছি, যারা সঠিকভাবে হােয়াইট ব্যালেন্স করার নিয়মটা পর্যন্ত জানেন না। আলাের তীব্রতা বাড়লে-কমলে, অ্যাপারচার ছােট বড় করছেন। কিন্তু এতে ফ্রেমে ফোকাসিং-এ কোন প্রভাব পড়ে কিনা সে বিষয়ে তাদের স্বচ্ছ ধারণা নেই। হেড রুম, লকিং রুম-এর বিষয়টা জানেন কিন্তু কোথায় কোন ফ্রেমে এর পরিমাণ কি হবে সে ব্যাপারে তারা বিভ্রান্ত। এরকম আরাে অনেক বিষয় আছে যা একজন চিত্রগ্রাহকের এবং পরিচালকের ভালভাবে জানা আবশ্যক। ঐ বিষয়গুলােই এই বই-এ সরল ভাষায় সহজভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। সহজ করতে যেয়ে অনেক ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা থেকে দূরে সরে আসতে হয়েছে।
বর্তমানে আমাদের দেশে ভিডিও এবং চলচ্চিত্রে চিত্রগ্রাহক-পরিচালক হিসেবে যারা কাজ করছেন, তাদের অধিকাংশেরই এ বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই। ওস্তাদের সাথে থেকে দেখে দেখে শিখেছেন। অনেকেই ভালাে কাজও করছেন। কিন্তু অনেক বিষয়েই তাদের ধারণা স্বচ্ছ নয়। এদের মধ্যে অনেককেই দেখেছি, যারা সঠিকভাবে হােয়াইট ব্যালেন্স করার নিয়মটা পর্যন্ত জানেন না। আলাের তীব্রতা বাড়লে-কমলে, অ্যাপারচার ছােট বড় করছেন। কিন্তু এতে ফ্রেমে ফোকাসিং-এ কোন প্রভাব পড়ে কিনা সে বিষয়ে তাদের স্বচ্ছ ধারণা নেই। হেড রুম, লকিং রুম-এর বিষয়টা জানেন কিন্তু কোথায় কোন ফ্রেমে এর পরিমাণ কি হবে সে ব্যাপারে তারা বিভ্রান্ত। এরকম আরাে অনেক বিষয় আছে যা একজন চিত্রগ্রাহকের এবং পরিচালকের ভালভাবে জানা আবশ্যক। ঐ বিষয়গুলােই এই বই-এ সরল ভাষায় সহজভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। সহজ করতে যেয়ে অনেক ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা থেকে দূরে সরে আসতে হয়েছে।
Reviews
There are no reviews yet.