“ফটোগ্রাফি ডিকশনারি” বইটির লেখকের কথা থেকে নেয়াঃ
আমাদের দাবি—এটি বাংলাদেশের প্রথম ও পূর্ণাঙ্গ ফটোগ্রাফিক ডিকশনারি। ডিকশনারি বলতে আমরা সাধারণত শব্দার্থের অভিধানকেই বুঝি। কিন্তু নামে ডিকশনারি হলেও এটি আসলে ফটোগ্রাফির বর্ণনাত্মক কোষগ্রন্থ। এই গ্রন্থে শুধু ফটোগ্রাফির কারিগরিক শব্দগুলাের ব্যাখ্যাই করা হয়নি, পাশাপাশি ফটোগ্রাফিসংক্রান্ত ব্যক্তি, বিজ্ঞান, প্রতিষ্ঠান, পুরস্কার, শিল্পধারা, ক্যামেরা ও ক্যামেরা সরঞ্জাম ব্র্যান্ড, পত্রিকা ও ম্যাগাজিন ইত্যাদির পরিচয়ও তুলে ধরা হয়েছে। ১৯৫০ সাল অথবা তারও আগে জন্ম নেয়া—কিন্তু প্রয়াত এমন বহু আলােকচিত্রী এবং আলােকচিত্রকলার সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের সংক্ষিপ্ত জীবনী সন্নিবেশিত হয়েছে। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিভিন্ন ফটোগ্রাফিক প্রতিষ্ঠানের পরিচয় যােগ করা হয়েছে। এমন কোনাে প্রতিষ্ঠানের উল্লেখ নেই যেগুলাে ২০০০ সাল অথবা তারপরে প্রতিষ্ঠিত। বহু ভুক্তির মাধ্যমে ফটোগ্রাফির ইতিহাসকে করা হয়েছে গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের আলােকচিত্রী ও প্রতিষ্ঠানগুলাে বিশেষভাবে প্রাধান্য পেয়েছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা দেশী-বিদেশী আলােকচিত্রীদের মূল্যায়নের চেষ্টাও লক্ষ্য করার মতাে।
ফটোগ্রাফি এবং ফটোগ্রাফির সঙ্গে সম্পর্কিত ১ হাজারেরও বেশি শব্দ ও শব্দসমষ্টি এই গ্রন্থে স্থান পেয়েছে। শব্দের উচ্চারণ ও অর্থ ছাড়াও ব্যাখ্যা এবং বহুক্ষেত্রে উদাহরণ সংযােজিত হয়েছে। শব্দ উচ্চারণে যাতে বিকৃতি না ঘটে সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি ছিল। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রচলিত উচ্চারণ ব্যবহার করা হয়েছে (যেমন-এক্স-রেই’-এর পরিবর্তে এক্স-রে)। অনেক উচ্চারণ দেখে সন্দেহ হতে পারে (যেমন- ডেইলি’ না লিখে ‘ডেলি’ লেখা হয়েছে), কিন্তু মনে রাখতে হবে বাংলা-বাংলা, ইরেজি-বাংলা ইত্যাদি অভিধান ছাড়াও উচ্চারণের ক্ষেত্রে সংসদ সমার্থশব্দকোষ এবং বিভিন্ন ভাষার উচ্চারণ অভিধান অনুসরণ করা হয়েছে (যেমন—ব্যালেন্স’ না লিখে সংসদ সমার্থশব্দকোষ অনুসারে ব্যালান্স’ লেখা হয়েছে)। বিজ্ঞানবিষয়ক শব্দগুলাের ক্ষেত্রে অনেক সময় বাংলা একাডেমী বিজ্ঞান বিশ্বকোষকে ভিত্তি ধরা হয়েছে (যেমন-এক্স-রে-এর আবিষ্কারকের নাম রন্টজেন’-এর পরিবর্তে ‘রন্টগেন’ করা হয়েছে)। আরবি ও অন্যান্য ভাষার শব্দের ক্ষেত্রেও সাবধানতা অবলম্বন করা হয়েছে (যেমন—আরবি Haytham-কে করা হয়েছে ‘হায়সাম’)।
আমাদের দাবি—এটি বাংলাদেশের প্রথম ও পূর্ণাঙ্গ ফটোগ্রাফিক ডিকশনারি। ডিকশনারি বলতে আমরা সাধারণত শব্দার্থের অভিধানকেই বুঝি। কিন্তু নামে ডিকশনারি হলেও এটি আসলে ফটোগ্রাফির বর্ণনাত্মক কোষগ্রন্থ। এই গ্রন্থে শুধু ফটোগ্রাফির কারিগরিক শব্দগুলাের ব্যাখ্যাই করা হয়নি, পাশাপাশি ফটোগ্রাফিসংক্রান্ত ব্যক্তি, বিজ্ঞান, প্রতিষ্ঠান, পুরস্কার, শিল্পধারা, ক্যামেরা ও ক্যামেরা সরঞ্জাম ব্র্যান্ড, পত্রিকা ও ম্যাগাজিন ইত্যাদির পরিচয়ও তুলে ধরা হয়েছে। ১৯৫০ সাল অথবা তারও আগে জন্ম নেয়া—কিন্তু প্রয়াত এমন বহু আলােকচিত্রী এবং আলােকচিত্রকলার সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের সংক্ষিপ্ত জীবনী সন্নিবেশিত হয়েছে। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিভিন্ন ফটোগ্রাফিক প্রতিষ্ঠানের পরিচয় যােগ করা হয়েছে। এমন কোনাে প্রতিষ্ঠানের উল্লেখ নেই যেগুলাে ২০০০ সাল অথবা তারপরে প্রতিষ্ঠিত। বহু ভুক্তির মাধ্যমে ফটোগ্রাফির ইতিহাসকে করা হয়েছে গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের আলােকচিত্রী ও প্রতিষ্ঠানগুলাে বিশেষভাবে প্রাধান্য পেয়েছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা দেশী-বিদেশী আলােকচিত্রীদের মূল্যায়নের চেষ্টাও লক্ষ্য করার মতাে।
ফটোগ্রাফি এবং ফটোগ্রাফির সঙ্গে সম্পর্কিত ১ হাজারেরও বেশি শব্দ ও শব্দসমষ্টি এই গ্রন্থে স্থান পেয়েছে। শব্দের উচ্চারণ ও অর্থ ছাড়াও ব্যাখ্যা এবং বহুক্ষেত্রে উদাহরণ সংযােজিত হয়েছে। শব্দ উচ্চারণে যাতে বিকৃতি না ঘটে সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি ছিল। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রচলিত উচ্চারণ ব্যবহার করা হয়েছে (যেমন-এক্স-রেই’-এর পরিবর্তে এক্স-রে)। অনেক উচ্চারণ দেখে সন্দেহ হতে পারে (যেমন- ডেইলি’ না লিখে ‘ডেলি’ লেখা হয়েছে), কিন্তু মনে রাখতে হবে বাংলা-বাংলা, ইরেজি-বাংলা ইত্যাদি অভিধান ছাড়াও উচ্চারণের ক্ষেত্রে সংসদ সমার্থশব্দকোষ এবং বিভিন্ন ভাষার উচ্চারণ অভিধান অনুসরণ করা হয়েছে (যেমন—ব্যালেন্স’ না লিখে সংসদ সমার্থশব্দকোষ অনুসারে ব্যালান্স’ লেখা হয়েছে)। বিজ্ঞানবিষয়ক শব্দগুলাের ক্ষেত্রে অনেক সময় বাংলা একাডেমী বিজ্ঞান বিশ্বকোষকে ভিত্তি ধরা হয়েছে (যেমন-এক্স-রে-এর আবিষ্কারকের নাম রন্টজেন’-এর পরিবর্তে ‘রন্টগেন’ করা হয়েছে)। আরবি ও অন্যান্য ভাষার শব্দের ক্ষেত্রেও সাবধানতা অবলম্বন করা হয়েছে (যেমন—আরবি Haytham-কে করা হয়েছে ‘হায়সাম’)।
Reviews
There are no reviews yet.