মাইনাস মাইনাসে হয় প্লাস, শূন্য দিয়ে ভাগ দিলে হয় অসংজ্ঞায়িত, ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল ‘হাপিন্টুভূমিন্টুচ্চতা’- গণিত করতে গিয়ে এমন অনেক কিছু আমরা শিখি, মুখস্থ করি। কিন্তু জানি কী- কেন হয়, কীভাবে হয়? বুঝি কী অন্তর থেকে? এগুলো কী Feel করা সম্ভব?
হুম! Feel করা সম্ভব। বুঝা সম্ভব গাণিতিক বন্ধুত্বও, বোঝা সম্ভব উৎপাদক কীভাবে ২২০ আর ২৮৪ এর মধ্যে গড়ে দেয় বন্ধুত্বের সম্পর্ক। কীভাবে সম্ভব তা বুঝিয়ে দিবেন আমাদের সবার প্রিয় চমক হাসান ভাইয়া তার ‘গণিতের রঙ্গে হাসিখুশি গণিত’ বইয়ে।
তিনি আমাদের এই বইয়ে জানাবেন পিথাগোরাসের একজন শিষ্য হিপ্পাসাস (Hippasus) কী বলেছিলেন মূলদ সংখ্যার ব্যাপারে। আরও জানাবেন পৃথিবীর সব সংখ্যা দিয়ে সব সংখ্যাকে কেটেকুটে ভাগ করে ফেলা গেলেও শূন্য দিয়ে কাউকে ভাগ করা যায়না কেন।
আচ্ছা আমরা জানি কী- প্রথমে সংখ্যা নিয়ে কাজ করা গণিতবিদ আর্যভট্টের ছন্দে ছন্দে লেখা ‘স্থানম স্থানম দশ গুণম’ বাক্যটির মানে কী!
আমরা কী জানি- গণিতের রাজপুত্র খ্যাত কার্ল ফ্রেডরিখের ৩ বছর বয়সে তার বাবার করা বিশাল লিস্টের যোগে ভুল ধরার গল্প!
ধারণা আছে কী- যাদের মাথায় কালো চুল তাদের চুলের সংখ্যা কত? যাদের মাথায় লাল চুল তাদের চুলের সংখ্যা? আর যাদের সোনালি চুল তাদের চুলের সংখ্যা কতো!?
Reviews
There are no reviews yet.