কথা সাহিত্যিক অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বলেন, নারী লেখকদের লেখায় সমাজের নিয়ম ভাঙার ব্যাপার থাকে। এভাবে সমাজ সংশোধিত হয়। তবে নারী যদি পুরুষতান্ত্রিকতার আদর্শে লেখেন, তাহলে সে উদ্দেশ্য পূরণ হবে না।পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বেশির ভাগ নারী চরিত্র উপস্থাপন করা হয়। এতে করে বাংলা সাহিত্যে নারী চরিত্রগুলোতে অসম্পূর্ণতা থাকে। নারী লেখক নারীর দৃষ্টিতে সাহিত্য লিখলে নারী সম্পর্কে ধারণা স্পষ্ট হবে। এতে সাহিত্যের অসম্পূর্ণতা দূর হবে।
নারী লেখক তাহ্ মিনা নিশার উপন্যাস ‘ লাল নীল সংসার’ এর কেন্দ্রিয় নারী চরিত্রের চারিত্রিক দৃঢ়তা সত্যিই অনুসরণীয়। তাঁর চরিত্রে দেশপ্রেম,ঝড়ের প্রতিকুলতায় সাহসিকতা দেখিয়ে সাফল্যের সোনালী সূর্য ছিনিয়ে আনার অদম্য ইচ্ছে নারীদেরকে প্রেরণা যুগাবে বাংলার নারীদেরকে।
উপন্যাসে বিভিন্ন সময়কে ধারণ করেছেন ঔপন্যাসিক। মুক্তিযুদ্ধের সময়কার চিত্র, মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ের চিত্র,ভীনদেশের চিত্র সব নিঁখুতভাবে এঁকেছেন তিনি।উপন্যাসটি পড়া শুরু করলে পাঠকের শেষ অবধি পড়ার আগ্রহ থেকে যাবে।
উপন্যাসটি বহুল পাঠকপ্রিয়তা পাবে বলে আমি মনে করি।
নারী লেখক তাহ্ মিনা নিশার উপন্যাস ‘ লাল নীল সংসার’ এর কেন্দ্রিয় নারী চরিত্রের চারিত্রিক দৃঢ়তা সত্যিই অনুসরণীয়। তাঁর চরিত্রে দেশপ্রেম,ঝড়ের প্রতিকুলতায় সাহসিকতা দেখিয়ে সাফল্যের সোনালী সূর্য ছিনিয়ে আনার অদম্য ইচ্ছে নারীদেরকে প্রেরণা যুগাবে বাংলার নারীদেরকে।
উপন্যাসে বিভিন্ন সময়কে ধারণ করেছেন ঔপন্যাসিক। মুক্তিযুদ্ধের সময়কার চিত্র, মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ের চিত্র,ভীনদেশের চিত্র সব নিঁখুতভাবে এঁকেছেন তিনি।উপন্যাসটি পড়া শুরু করলে পাঠকের শেষ অবধি পড়ার আগ্রহ থেকে যাবে।
উপন্যাসটি বহুল পাঠকপ্রিয়তা পাবে বলে আমি মনে করি।
Reviews
There are no reviews yet.