“সহজ কুরআন (২য় খণ্ড) (কুরআনের ৩০তম পারার প্রথম ২১টি সূরা ও তার ব্যাখ্যা)” বইটির সম্পর্কে কিছু কথা:
সহজ কুরআন লেখার উদ্দেশ্য সম্পর্কে লেখক সহজ কুরআন প্রথম খণ্ডে বলে দিয়েছেন। দ্বিতীয় খণ্ডে মােট ২১টি সুরা নিয়ে কাজ করা হয়েছে। প্রথম খণ্ডের ১৬টি সুরা বাদ দিয়ে ৩০তম পারার বাকি সব সুরা এই খণ্ডে নিয়ে আসা হয়েছে। সুতরাং কুরআনের শেষ পারার সব সুরা পাঠকগণ এ দুই খণ্ডে পেয়ে যাচ্ছেন (তা ছাড়া প্রথম খণ্ডে কুরআনের প্রথম সুরা ফাতিহার ব্যাখ্যা রয়েছে)। আমাদের লক্ষ্য থাকবে পরবর্তী খণ্ডগুলােতে আগে কুরআনের ২৭, ২৮ ও ২৯তম পারা নিয়ে কাজ শেষ করা ইনশা আল্লাহ। এরপর আমরা প্রথম পারা থেকে শুরু করে (সুরা ফাতিহা বাদ দিয়ে) ২৬তম পারা নিয়ে কাজ করব। পাঠকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, এভাবে পেছন থেকে শুরু করে তারপর কেন সামনে যাওয়া হচ্ছে। কারণ, কুরআনের বর্তমান ক্রমানুযায়ী যে সুরাগুলাে আছে সেভাবে ব্যাখ্যা না করে যে সুরাগুলাে প্রথম দিকে মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে, লেখক সেগুলাের ব্যাখ্যা আগে আনতে চান। প্রথম দিকে অবতীর্ণ সুরাগুলাে সাধারণত আকারে ছােট এবং কুরআনের কপিতে এদের অবস্থান শেষের দিকে। কিন্তু এ সুরাগুলােই আমাদের বেশি পরিচিত এবং এগুলােতে ইসলামের প্রাথমিক প্রস্তাবনাগুলাে সবচেয়ে কাব্যিক ও সাহিত্যিকভাবে বর্ণিত হয়েছে। এদের আগে বুঝে নিলে পরবর্তী সময়ে অবতীর্ণ (কিন্ত কুরআনে আগে স্থান পাওয়া) বড় বড় সুরা অনুধাবন করতে সুবিধা হবে। এভাবে কুরআন শেখা কোনাে আনকোরা পদ্ধতি নয়। সাহাবিগণ নিজেরাও এ পদ্ধতিতে কুরআন শিখেছেন এবং অন্যদেরও পরামর্শ দিয়েছেন। প্রথমে অবতীর্ণ এবং কুরআনে শেষে স্থান পাওয়া ছােট সুরাগুলাে আগে ভালাে করে অনুধাবন করে এরপর বড় বড় সুরায় হাত দেওয়াটা আল্লাহর রাসুল। (সা.) নিজেও শিখিয়েছেন সাহাবিদের এবং সাহাবিরা সেটাই অনুসরণ করেছেন।
সহজ কুরআন লেখার উদ্দেশ্য সম্পর্কে লেখক সহজ কুরআন প্রথম খণ্ডে বলে দিয়েছেন। দ্বিতীয় খণ্ডে মােট ২১টি সুরা নিয়ে কাজ করা হয়েছে। প্রথম খণ্ডের ১৬টি সুরা বাদ দিয়ে ৩০তম পারার বাকি সব সুরা এই খণ্ডে নিয়ে আসা হয়েছে। সুতরাং কুরআনের শেষ পারার সব সুরা পাঠকগণ এ দুই খণ্ডে পেয়ে যাচ্ছেন (তা ছাড়া প্রথম খণ্ডে কুরআনের প্রথম সুরা ফাতিহার ব্যাখ্যা রয়েছে)। আমাদের লক্ষ্য থাকবে পরবর্তী খণ্ডগুলােতে আগে কুরআনের ২৭, ২৮ ও ২৯তম পারা নিয়ে কাজ শেষ করা ইনশা আল্লাহ। এরপর আমরা প্রথম পারা থেকে শুরু করে (সুরা ফাতিহা বাদ দিয়ে) ২৬তম পারা নিয়ে কাজ করব। পাঠকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, এভাবে পেছন থেকে শুরু করে তারপর কেন সামনে যাওয়া হচ্ছে। কারণ, কুরআনের বর্তমান ক্রমানুযায়ী যে সুরাগুলাে আছে সেভাবে ব্যাখ্যা না করে যে সুরাগুলাে প্রথম দিকে মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে, লেখক সেগুলাের ব্যাখ্যা আগে আনতে চান। প্রথম দিকে অবতীর্ণ সুরাগুলাে সাধারণত আকারে ছােট এবং কুরআনের কপিতে এদের অবস্থান শেষের দিকে। কিন্তু এ সুরাগুলােই আমাদের বেশি পরিচিত এবং এগুলােতে ইসলামের প্রাথমিক প্রস্তাবনাগুলাে সবচেয়ে কাব্যিক ও সাহিত্যিকভাবে বর্ণিত হয়েছে। এদের আগে বুঝে নিলে পরবর্তী সময়ে অবতীর্ণ (কিন্ত কুরআনে আগে স্থান পাওয়া) বড় বড় সুরা অনুধাবন করতে সুবিধা হবে। এভাবে কুরআন শেখা কোনাে আনকোরা পদ্ধতি নয়। সাহাবিগণ নিজেরাও এ পদ্ধতিতে কুরআন শিখেছেন এবং অন্যদেরও পরামর্শ দিয়েছেন। প্রথমে অবতীর্ণ এবং কুরআনে শেষে স্থান পাওয়া ছােট সুরাগুলাে আগে ভালাে করে অনুধাবন করে এরপর বড় বড় সুরায় হাত দেওয়াটা আল্লাহর রাসুল। (সা.) নিজেও শিখিয়েছেন সাহাবিদের এবং সাহাবিরা সেটাই অনুসরণ করেছেন।





Your review is awaiting approval
https://t.me/s/dragon_money_mani/22
Your review is awaiting approval
https://t.me/s/be_1win/1049
Your review is awaiting approval
https://t.me/s/beEFcASiNO_oFfIcIAls
Your review is awaiting approval
https://t.me/s/BeeFCASiNO_OffICiAlS
Your review is awaiting approval
https://t.me/s/RejtingTopKazino
Your review is awaiting approval
https://t.me/s/Fresh_officials
Your review is awaiting approval
https://t.me/s/Flagman_officials
Your review is awaiting approval
https://t.me/s/flagman_official_registration
Your review is awaiting approval
https://t.me/s/iGaming_live/4864